নিজস্ব প্রতিবেদক:
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) পরীক্ষাসহ গত ১২ বছরে ৩০টি নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার ১৭ জনের মধ্যে আবেদ আলীসহ ৭ আসামি নিজেদের দোষ স্বীকার করে জবানবন্দী দিতে চান।
বাকি ৬ আসামি হলেন- চক্রের সক্রিয় সদস্য অফিস সহায়ক খলিলুর রহমান, অফিস সহায়ক (ডিসপাস) সাজেদুল ইসলাম, ব্যবসায়ী আবু সোলায়মান মো. সোহেল, ব্যবসায়ী সহোদর সাখাওয়াত হোসেন ও সায়েম হোসেন।
মঙ্গলবার (৯ জুলাই) দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে তাদের আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় তারা আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাইবার ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড অপারেশনের অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার জুয়েল চাকমা।
এরপর দুপুর আড়াইটার দিকে কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আসামিদের ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারকের খাস কামরায় তোলা হয়। এ বিষয়ে আদালতে শুনানি হবে। ঢাকার পৃথক সাত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালত তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করবেন। আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গত সোমবার (৮ জুলাই) রাতে রাজধানীর পল্টন থানায় বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন আইনে সিআইডির উপ-পরিদর্শক নিপ্পন চন্দ্র চন্দ বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় ৩১ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়।