জামালপুরের ”মারুফা আক্তার পপি”কে লাঞ্ছনা করার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত
রির্পোটার
মোঃ ইসমাইল হোসেন:
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মারুফা আক্তার পপি কে লাঞ্ছনা করার প্রতিবাদে ঢাকার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকাস্থ জামালপুর সদর উপজেলাবাসীর ব্যানারে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হয়।
নান্দিনা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সম্রাট আকন্দের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য সৈকত চৌধুরীর সঞ্চলনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সৈয়দ সুমন বলেন,মারুফা আক্তার পপি একদিনে তৈরি হয়নি। সেই পঁচানব্বই সাল থেকে তাঁকে চিনি। তাঁকে একটা অনুষ্ঠানে লাঞ্ছিত করা হলো কেন?
আমরা সবাইকে সম্মান করি কিন্তু পপি আপার এই অসম্মান কোনভাবেই মেনে নিতে পারিনা।
আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আর আপনারা একে অন্যের সাথে এমন আচরণ করছেন। নেত্রী কাউকে এমন শিক্ষা দেননি।
মির্জা আজম কে উদ্দেশ্য করে তিনি আরও বলেন,আপনাদের কাছ থেকে আমরা কি শিখবো।
আমরা কি মানুষকে অত্যাচার করবো? মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবো? এ বিষয়ে তিনি শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, মাননীয় নেত্রী আপনি বিষয়টি দেখবেন। ভবিষ্যতে যাতে কোন নেতা অন্য কোন নেতার সাথে এমন আচরণ না করেন।
আবু সাঈদ তারা বলেন, মারুফা আক্তার পপি কে অপমান করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মারুফা আক্তার পপি জামালপুর সদরের নান্দিনা কলেজ থেকে ছাত্ররাজনীতি শুরু করে আজ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতা হয়েছেন। দুঃসময়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের হাল ধরে বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তার অপমানের বিচার চাই এবং তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
সভাপতির বক্তব্যে সম্রাট আকন্দ বলেন, ৯১ সালে নৌকা পরাজিত করার বক্তব্য দিয়ে মির্জা আজম সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। ২০১৬ সালে জামালপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী কে জিতিয়ে আনতে তিনি সরাসরি ভুমিকা রেখেছিলেন,তখন গণমাধ্যমে খবর হয়েছিল’ মির্জা আজমের প্রার্থী বনাম শেখ হাসিনার প্রার্থী ‘।
তিনি বলেন, আমরা জামালপুর সদর উপজেলাবাসী এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে মারুফা আক্তার পপি’র এই অপমান মানবো না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা কে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, মাননীয় নেত্রী আপনি এর বিচার করবেন। এটা আমাদের প্রত্যাশা।
প্রয়োজনে পরবর্তীতে আরও আন্দোলন কর্মসূচি আসবে বলে জানান সম্রাট আকন্দ।
এসময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য বাবর উদ্দিন সাগর সহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য যে, জামালপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালিত হয়। এই নিন্দা ও প্রতিবাদের সাথে একাত্বতা পোষণ করে ২৩ নভেম্বর (বৃহ:পতিবার) দুপুর ০১:০০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে ঢাকাস্থ জামালপুর সদরবাসী।
গত সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে জামালপুরে স্থানীয় মির্জা আজম অডিটরিয়ামে আ.লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী মারুফা আক্তার পপি কে লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সংসদ সদস্য মির্জা আজম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সদর আসনে সম্ভাব্য ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে এমপি প্রার্থী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদের পক্ষে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ।
নান্দিনা কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও জামালপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি সম্রাট আকন্দের সভাপতিত্বে ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য সৈকত চৌধুরীর সঞ্চলনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সৈয়দ সুমন বলেন, মারুফা আক্তার পপি একদিনে তৈরি হয়নি। সেই পঁচানব্বই সাল থেকে তাঁকে চিনি। তাঁকে একটা অনুষ্ঠানে লাঞ্ছিত করা হলো কেন?
আমরা সবাইকে সম্মান করি কিন্তু পপি আপার এই অসম্মান কোনভাবেই মেনে নিতে পারিনা।
আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন আর আপনারা একে অন্যের সাথে এমন আচরণ করছেন। নেত্রী কাউকে এমন শিক্ষা দেননি।
মির্জা আজম কে উদ্দেশ্য করে তিনি আরও বলেন,আপনাদের কাছ থেকে আমরা কি শিখবো।
আমরা কি মানুষকে অত্যাচার করবো? মানুষের সাথে খারাপ আচরণ করবো? এ বিষয়ে তিনি শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, মাননীয় নেত্রী আপনি বিষয়টি দেখবেন। ভবিষ্যতে যাতে কোন নেতা অন্য কোন নেতার সাথে এমন আচরণ না করেন।
আবু সাঈদ তারা বলেন, মারুফা আক্তার পপি কে অপমান করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মারুফা আক্তার পপি জামালপুর সদরের নান্দিনা কলেজ থেকে ছাত্ররাজনীতি শুরু করে আজ কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নেতা হয়েছেন। দুঃসময়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের হাল ধরে বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা তার অপমানের বিচার চাই এবং তাকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই।
সভাপতির বক্তব্যে সম্রাট আকন্দ বলেন, ৯১ সালে নৌকা পরাজিত করার বক্তব্য দিয়ে মির্জা আজম সংগঠনের শৃঙ্খলা বিরোধী বক্তব্য দিয়েছেন। ২০১৬ সালে জামালপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে দলের মনোনীত প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহী প্রার্থী কে জিতিয়ে আনতে তিনি সরাসরি ভুমিকা রেখেছিলেন, তখন গণমাধ্যমে খবর হয়েছিল ‘ মির্জা আজমের প্রার্থী বনাম শেখ হাসিনার প্রার্থী’।
তিনি বলেন, আমরা জামালপুর সদর উপজেলাবাসী এবং সাবেক ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে মারুফা আক্তার পপি’র এই অপমান মানবো না। দেশরত্ন শেখ হাসিনা কে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, মাননীয় নেত্রী আপনি এর বিচার করবেন। এটা আমাদের প্রত্যাশা।
প্রয়োজনে পরবর্তীতে আরও আন্দোলন কর্মসূচি আসবে বলে জানান সম্রাট আকন্দ।
সময় কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য বাবর উদ্দিন সাগর সহ অন্যরা বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য যে, জামালপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচী পালিত হয়। এই নিন্দা ও প্রতিবাদের সাথে একাত্বতা পোষণ করে ২৩ নভেম্বর (বৃহ:পতিবার) দুপুর ০১:০০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে ঢাকাস্থ জামালপুর সদরবাসী।
গত সোমবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে জামালপুরে স্থানীয় মির্জা আজম অডিটরিয়ামে আ.লীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী মারুফা আক্তার পপি কে লাঞ্ছনার ঘটনা ঘটে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সংসদ সদস্য মির্জা আজম। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে সদর আসনে সম্ভাব্য ৮ জন প্রার্থীর মধ্যে এমপি প্রার্থী হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদের পক্ষে মতবিনিময় সভার আয়োজন করে সদর উপজেলা আওয়ামী লীগ।